মাসে মাত্র ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে পান লক্ষাধিক টাকার রিটার্ন, জেনে নিন বিশদে!

মাসে মাত্র ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেই লাখের উপর রিটার্ন পান, কোন ফান্ডে বিনিয়োগ করতে হবে জানুন

1
215
মাসে মাত্র ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে পান লক্ষাধিক টাকার রিটার্ন, জেনে নিন বিশদে!
মাসে মাত্র ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে পান লক্ষাধিক টাকার রিটার্ন, জেনে নিন বিশদে!

আপনারা কি খুবই সামান্য বিনিয়োগ করে দারুন রিটার্ন পেতে চান? তাহলে আমাদের আজকের এই বিশেষ প্রতিবেদনটি কিন্তু মিস করবেন না! চলুন তাহলে শুরু করা যাক এই বিশেষ প্রতিবেদন ।।সাধ্য মত
টাকা জমা দিতে চাইলে এবং অতিরিক্ত কোন চাপ না নিতে চাইলে আপনাদের জন্য এসআইপি-ই আদর্শ।।এসআইপি-র সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, ফান্ড কীভাবে কাজ করছে তা নিরীক্ষণ করা যায়। সেই অনুযায়ী বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে বা কমাতে পারেন বিনিয়োগকারীরা। তবে অবশ্যই এর বিশেষ কিছু দিক আপনাকে জানতে হবে।যদি আপনারা লাভজনক রিটার্ন পেতে চান এই ফান্ডে তবে কিন্তু মোটামুটি পাঁচ বছরের জন্য আপনাকে বিনিয়োগ করতেই হবে।বেশ কিছু ফান্ড আছে যেগুলি ইক্যুইটি এবং ডেটের মিশ্রণ, এখানে মাসে ৫ হাজার টাকা এসআইপি বিনিয়োগে কয়েক লাখ টাকা পর্যন্ত আপনারা সহজেই ফান্ড তৈরি করতে পারবেন।

মাসে মাত্র ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে পান লক্ষাধিক টাকার রিটার্ন, জেনে নিন বিশদে!
মাসে মাত্র ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে পান লক্ষাধিক টাকার রিটার্ন, জেনে নিন বিশদে!

• ইক্যুইটি ফান্ড:

কোন কোম্পানির স্টক এবং শেয়ারে যে ফান্ড বিনিয়োগ করে তাকেই ইক্যুইটি ফান্ড বলা হয়। কোম্পানির যেমন পারফরম্যান্স থাকবে সেই অনুযায়ী এই ফান্ড ওঠানামা করবে।আর্থিক বিশেষজ্ঞরা দুটি ইক্যুইটি ফান্ডে বিনিয়োগের পরামর্শ দিচ্ছেন।

Read More: বড়োসড়ো রিটার্ন পেতে চাইলে সময় নষ্ট করবেন না, যুদ্ধের বাজারে আজই কিনে নিন এই ৩ বড়ো শেয়ার!

• আইসিআইসিআই প্রুডেনশিয়ান টেকনোলজি ফান্ড:

এবার যে দ্বিতীয় ফান্ডের নাম আমরা বলবো তা প্রযুক্তি বা আইটি কোম্পানির ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করা হয়।তিন বছরের বার্ষিক রিটার্ন ৩৪.২৫ শতাংশ। ফান্ড হাউসের এইউএম দাঁড়িয়েছে ৮৭৪২.৩১ কোটি টাকা।

• টাটা ডিজিটাল ইন্ডিয়া ফান্ড:

শুধুমাত্র আইটি কোম্পানির শেয়ারগুলোতেই এই ফান্ড বিনিয়োগ করে থাকে।তিন বছরের বার্ষিক রিটার্ন ২৮.৮৭ শতাংশ। তিন বছরে মাসিক ৫ হাজার টাকার এসআইপি করলে ১.৮ লক্ষ টাকা বেড়ে ২.৭৬ লক্ষ টাকা হয়ে যাবে।।

• ট্যাক্স সেভিংস ফান্ড:

এটাও ইক্যুইটি ভিত্তিক বিনিয়োগ। কিন্তু এর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।১৯৬১-এর আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে কর সুবিধা পাওয়া যায় এই ফান্ডে। আপনারা ট্যাক্স ছাড় পেতে চান তাহলে এই ফান্ড নিতে পারেন।

Read More: ফান্ডের ঝুঁকির মূল্যায়ন এবং আপনার ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা বুঝে নেওয়ার জন্য ব্যবহার করুন রিস্কোমিটার, রইল বিস্তারিত

• কোয়ান্ট ট্যাক্স প্ল্যান:

এই ফান্ডে তিন বছরের লক ইন পিরিয়ড থাকছে।বার্ষিক রিটার্ন ৩৬.৮২ শতাংশ। ১ লক্ষ টাকা বা তার বেশি রিটার্নের উপর বিনিয়োগের এক বছর পরে ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়।

• মিরে অ্যাসেট ট্যাক্স সেভার ফান্ডস –

এই ফান্ডেও ৩ বছরের লক-ইন পিরিয়ড। অর্থাৎ তিন বছরের মধ্যে টাকা তোলা যায় না তিন বছরের বার্ষিক রিটার্ন ২০.৬১ শতাংশ। এই তহবিলের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হবে যদি রিটার্ন বছরে ১ লাখ টাকার উপরে হয়।

Read More: চাকুরীজীবীদের জন্য আনা হলো বিশেষ সেভিংস একাউন্ট, জেনে নিন বিশদে